রুহ আফজা দাম | রুহ আফজা দাম কত | rooh afza price
রুহ আফজা দাম - আমাদের সকল পণ্য উচ্চ মানের এবং স্বাস্থ্যকর। কোন প্রকার ভেজাল বা নিম্নমানের পণ্যের সাথে পণ্য বিক্রি করা হয় না। যার কারণে আমাদের পণ্যের দাম কিছুটা বেশি হতে পারে। আমরা দামের চেয়ে পণ্যের গুণমানকে অগ্রাধিকার দিই।
গ্রাহক সন্তুষ্টি আমাদের প্রধান লক্ষ্য, এবং আমরা সর্বদা গ্রাহকের স্বাস্থ্য বিবেচনা করি এবং পণ্যের মানের সাথে আপস করি না।
- রমজান বিশেষ অফার!!!
- অরিজিনাল হামদর্দের রুহ আফজা
- এখন ঘরে বসেই পাবেন।
- প্রতিটি বোতলে 700 গ্রাম এবং 300 গ্রাম সিরাপ রয়েছে।
- 700 গ্রাম বোতলের দাম 250 টাকা।
- 300 গ্রাম বোতলের দাম 150 টাকা।
আরো পড়ুন: রমজানে ইফতারে সাবুদানার শরবত
রুহ আফজা দাম কত
হামদর্দের তৈরি পানীয় রুহ আফজা সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য ও বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন প্রচারের অভিযোগে হামদর্দের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলায় দোষী সাব্যস্ত করার জন্য ১ দিনের সময় দিয়েছেন আদালত। সোমবার( ১১ জুন) কোম্পানির চেয়ারম্যান হাকিম মো ইউসুফ হারুন ভূঁইয়া আদালতকে জানান, আগামী ৩ থেকে ৪ দিনের মধ্যে তিনি তার কোম্পানির পণ্যের সব বিজ্ঞাপন অপসারণ করবেন। একই সঙ্গে আগামীকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত সময় চান তিনি।
অননুমোদিত উপাদান দিয়ে খাবার তৈরি ও বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন ছড়ানোর অভিযোগে গত ৩১ মে স্পেশাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত- ১ এ মামলাটি করেন বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক। কামরুল হাসান।
তিনি বলেন, আজ( সোমবার) আদালত হামদর্দ কর্তৃপক্ষকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য সময় চাইলে আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল ১১টা পর্যন্ত সময় দিয়েছেন।
মামলায় কোম্পানির চেয়ারম্যান হাকিম মো ইউসুফ হারুন ভূঁইয়া ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাকিম সাইফুদ্দিনকে আসামি করা হয়। এই আদালত ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নগর ভবনে অবস্থিত।
মো কামরুল হাসান বলেন, হামদর্দ ল্যাবরেটরিজ বাংলাদেশে উৎপাদিত রুহ আফজাই পানীয়ের প্রচার ও বিপণন করছে কারণ এটি আপেল, তরমুজ, আঙুর, কমলাসহ বিভিন্ন ফল ও গোলাপের নির্যাস দিয়ে তৈরি করা হয়। কিন্তু তাতে কিছু নেই। তাছাড়া রুহ আফজা জ্বর, বমি, বদহজম, পেশীর খিঁচুনি, ডায়রিয়া, আমাশয়সহ বিভিন্ন রোগের ওষুধ হিসেবে প্রচারিত হয়। এছাড়া অপসারণযোগ্য কালিতে পণ্যের উৎপাদন তারিখ লেখা থাকে। উৎপাদনের তারিখও সঠিকভাবে লেখা নেই, যা আইনের লঙ্ঘন।
তিনি বলেন, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের তদন্তে দেখা গেছে যে, রুহ আফজায় কোনো স্বাস্থ্যকর বা ঔষধি উপাদান নেই, বরং এটি অতিরঞ্জিত, বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে বাংলাদেশে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে অসংখ্য ভোক্তার দৃষ্টি আকর্ষণের একটি চক্রান্ত মাত্র। তাছাড়া নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন সংবাদপত্র, টিভি ও ইউটিউবে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে থাকে। এমনকি বিজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে যে এতে বিভিন্ন মূল্যবান ঔষধি গাছের নির্যাস রয়েছে। এ কারণে তাদের বিরুদ্ধে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ আইনের ৫টি ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে।
আরো পড়ুন: টাইলস এর ডিজাইন ও দাম
কামরুল আহসান জানান, গত ১৬ মে ভেজালবিরোধী অভিযানে রুহ আফজা স্বাস্থ্যকর ফলের শরবত সংগ্রহ করা হয়। এর দাম ৮৮০ টাকা। এই পণ্যটি অনুসন্ধান করে দেখা গেছে যে এই বিজ্ঞাপনগুলির সাথে আসল পণ্যের কোনও মিল নেই। এটি প্রতারণার একটি রূপ। ৩৫টি ফলের জুস দিয়ে তৈরি'' বিশ্বের সেরা হালালপানীয়'সহ ওয়েব সাইটে মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন ও মিথ্যা তথ্য প্রচারের অভিযোগে মামলাটি করা হয়।
তিনি বলেন, সোমবার মামলার ধার্য তারিখ ছিল। এদিন আদালতে হাজির হন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান হাকিম মো. ইউসুফ হারুন ভূঁইয়া আদালতকে বলেন, আগামী তিন থেকে চার দিনের মধ্যে তিনি তার সব পণ্য থেকে এ ধরনের বিজ্ঞাপন সরিয়ে দেবেন। একই সঙ্গে তিনি আগামীকাল পর্যন্ত সময় চান। পরে আদালত তাকে সময় দেন।
আরো পড়ুন: আজকের সিলিন্ডার গ্যাসের দাম
রুহ আফজা দাম
রুহ আফজা হল গ্রীষ্মের আকাঙ্ক্ষা মেটানোর একটি পানীয়, রোগীদের জন্য একটি সুস্বাদু এবং সতেজ শরবত। এই সুস্বাদু পানীয়টি প্রথম 1907 সালে হাকিম আবদুল মজিদ তৈরি করেছিলেন। বাংলাদেশে এই পানীয়টির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে, বিশেষ করে পবিত্র রমজান মাস শুরু হওয়ার সাথে সাথে বাংলাদেশের বিভিন্ন দোকানে এই পানীয়টি ব্যাপকভাবে পাওয়া যায়।
আজকের পোস্টটি আপনাদের জন্য যারা পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে রূহ আফজা খুঁজছেন। এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাকে রুহ আফজা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব। এছাড়াও এই পোস্টের মাধ্যমে আমি বিভিন্ন ধরণের বিভিন্ন কোম্পানি এবং বিভিন্ন পরিমাণে রুহ আফজার দাম সম্পর্কে তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব। তো চলুন আজকের পোস্ট শুরু করি রুহ আফজা দিয়ে।
রুহ আফজা
এই রুহ আফজা প্রথম বিশের দশকের প্রথম দিকে একজন হাকিম তৈরি করেছিলেন। বাংলাদেশে রমজানে ইফতারে শরবত তৈরিতে রুহ আফজা বিশেষ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত ও পাকিস্তানে এই উন্নয়নের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। আমি প্রতিদিনের ইফতারে এই পণ্যটি পেতে চাই। পবিত্র রমজান মাসকে ঘিরে বাংলাদেশের দোকানে সাজিয়ে তোলে এই লাল আত্মা আফজা। বর্তমানে এই পণ্যটি শুধু বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, উপমহাদেশের এই তিনটি দেশ ছাড়িয়ে বিশ্বের অন্যান্য প্রান্তেও ছড়িয়ে পড়েছে।
আরো পড়ুন: বড়ই খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
রুহ আফজা দাম ২০২৩
সারাদিন রোজা রাখার পর মানুষের শরীরে যে ঘাটতি দেখা দেয় তা পূরণ করতে অনেকেই ইফতারে রুহ আফজা দিয়ে শরবত তৈরি করেন। কারণ রুহ আফজায় সোডিয়াম, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, সালফার, জিঙ্কসহ বিভিন্ন ভেষজ উপাদান রয়েছে বলে রুহ আফজা শরীরকে দ্রুত সতেজ করে।
আরো পড়ুন: নবীজির বিড়ালের নাম
বর্তমানে বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া যাচ্ছে হামদর্দ কোম্পানির রুহ আফজা। বর্তমানে হামদর্দ কোম্পানির 800 মিলি পরিমাণের রুহ আফজা বাজারে খুবই সক্রিয়। এই পণ্যের 800 মিলি বর্তমানে 600 থেকে 700 টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আপনি চাইলে এই পণ্যটি আপনার কাছাকাছি যেকোনো দোকান থেকে বা বাংলাদেশের অনলাইন মার্কেটপ্লেস যেমন দারাজ থেকে কিনতে পারেন।